শুক্রবার (০৭ সেপ্টেম্বর) মুম্বাইয়ের বিশেষ এনআইএ আদালতে এ চার্জশিট জমা দেয় সংস্থাটি। এর আগে চলতি বছরের মার্চে অভিযুক্তদের পুনে শহর থেকে গ্রেফতার করা হয়।
অভিযুক্তরা হলেন- মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান হাবিব ওরফে রাজ জুসেভ মণ্ডল, রিপন হোসেন ওরফে রুবেল, হান্নান আনোয়ার খান ওরফে হান্নান বাবুরী গাজী, মোহাম্মদ হাসান আলী ওরফে আমীর আলী এবং আজার আলী ইসলাম ওরফে রাজা জুসেভ মণ্ডল।
এবিটি’র সদস্যদের সাহায্য এবং আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল তাদের বিরুদ্ধে। পরে স্থানীয় আইনে তাদের গ্রেফতার করে পুনে পুলিশ। এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে যে মামলাটি করা হয়েছিল, তার তদন্তের দায়িত্বভার চলে যায় এনআইএ’র কাছে।
এনআইএ’র তদন্ত প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, অভিযুক্ত পাঁচজনের কাছে ভারতে থাকার জন্য কোনো বৈধ কাগজপত্র ছিল না। এছাড়া আয়কর রিটার্ন দাখিল করার জন্য তারা ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে নাম পরিবর্তন করে ভারতীয় স্থায়ী অ্যাকাউন্ট নম্বর (পিএএন) কার্ড করেছিলেন। সেইসঙ্গে তারা জালিয়াতি করে বিভিন্ন প্রজেক্টের ভিত্তি কার্ড, ভোটার কার্ড ও রেশন কার্ড বানিয়েছিলেন বলে বিবৃতি দেয় এনআইএ।
বিবৃতিতে এনআইএ এও উল্লেখ করে, গ্রেফতার পাঁচ বাংলাদেশির প্রত্যেকেই পুনের বিভিন্ন নির্মাণ প্রকল্পে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৮০০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৮
টিএ