ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে বিষয়টি জানান উত্তর কোরিয়া বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টেফেন বিগান। তবে এ বিষয়ে কিছু বলেনি পিয়ংইয়ং।
বিগান বলেন, উত্তর কোরিয়া এমন অঙ্গীকার করলেও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো চুক্তি করতে গেলে তাদের অবশ্যই পারমাণবিক কার্যক্রমের পুরো তালিকা দিতে হবে।
স্টেফেন বিগান আশার আলো দেখালেও আমেরিকান বিশেষজ্ঞদের মতে, ইয়ংবিয়ন নামে একটি এলাকায় উত্তর কোরিয়ার একাধিক গুপ্ত পারমাণবিক জ্বালানি সমৃদ্ধকরণের জায়গা রয়েছে। এসব পারমাণবিক স্থাপনা পুরোপুরিভাবে ধ্বংসের নিশ্চয়তা পাওয়া নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
বিগানের এই ‘আশার আলো’র আগে আশাবাদের কথা বলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, ওয়াশিংটন-পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যকার আলোচনার অগ্রগতি হচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং-উনের সঙ্গে ট্রাম্পের দ্বিতীয় বৈঠকের তারিখ এবং স্থানও শিগগির ঘোষণা হবে বলে জানাচ্ছে সংবাদমাধ্যম।
বিশেষ দূত বিগান বলেন, কোরিয়ার সঙ্গে সংঘাত এড়াতেই চায় যুক্তরাষ্ট্র। তারা কোনো আক্রমণে যাবে না। পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে বিশ্বাসী সম্পর্ক গড়তে আলোচনা করতে চায় ওয়াশিংটন।
বাংলাদেশ সময়: ২২১২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১৯
এসএমএম/এইচএ