সন্দেহভাজন এই নারীকে আটক করার পর থেকে পুলিশের ‘মানসিক ফ্যাসিলিটি’ কেয়ারে রাখা হয়েছে।
ওই ভবনে বসবাসকারী ৪০ বছর বয়সী এই নারীকে গত এক দশকে বহুবার মানসিক চিকিৎসা নিতে হয়েছে।
এক সংবাদ সম্মেলনে প্রসিকিউটর রেমি হেইটজ বলেন, প্রায় ১২ দিন মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্রে থাকার পর ঘটনার মাত্র ছয়দিন আগে তাকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
পুলিশ জানায়, অগ্নিকাণ্ডের সময় সন্দেহভাজন ওই নারীকে তার প্রতিবেশীর সঙ্গে দৌঁড়ে বের হতে দেখা যায়। সেসময় নারীটি তার সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন।
পুলিশ আরও বলে, আটকের সময় নারীটি নেশাগ্রস্থ ছিলেন এবং একটি গাড়িতে আগুন লাগানোর চেষ্টা করছিলেন।
অগ্নিকাণ্ডের ফুটেজে দেখা যায়, আটতলা ভবনটি থেকে উদ্ধার কর্মীরা ছোট ছোট মইয়ের মাধ্যমে স্থানীয়দের উদ্ধার করছে।
এর আগেও নারীটি পুলিশের সঙ্গে সমস্যায় জড়িয়েছিলেন। তবে তখন তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়নি।
ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ৩০ জন। ২০০৫ সালের পর দেশটিতে এত ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেনি।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৯
এসএ/আরআর