মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবরে এমনটাই বলা হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার (১৮ মার্চ) প্রেসিডেন্ট নয়ুসি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে যান।
নয়ুসি বলেন, ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপকতা এমন যে, মনে হচ্ছে নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে।
পড়ুন>>
নেদারল্যান্ডসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩
গত ১৪ মার্চ মোজাম্বিকের বন্দরনগরী বেইরায় এই ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে ব্যাপক ভূমিধ্বসের ঘটনা ঘটে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ ছিলা ১৭৭ কিলোমিটার। তবে সাহায্যকারী দল ওই শহরে পোঁছায় রোববার (১৭ মার্চ)।
জাতিসংঘের কর্মীরা বলছেন, বেইরার প্রত্যেকটি বাড়িই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই শহরে প্রায় ৫ লাখ মানুষের বসবাস। কোনো না কোনোভাবে প্রত্যেকই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন শহরের বাসিন্দারা।
জাতিসংঘের সংস্থা বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফও) জিরাল্ড বোর্ক বলেন, শহরের কোনো ভবনই অক্ষত নেই। ওই এলাকায় কোনো বিদ্যুৎ ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা সচল নেই। সড়কে বৈদ্যুতিক তার ও খুঁটি পড়ে আছে।
‘ক্ষতিগ্রস্ত বেশির ভাগ বাড়ির ছাদ দেয়ালের মতো পড়ে আছে। এই শহরে প্রচুর মানুষ তাদের বাসস্থান হারিয়েছেন। ’
এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘ইদাই’য়ের আঘাতে জিম্বাবুয়েতেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। খবরে বলা হয়েছে, এই ঘূর্ণিঝড়ে কমপক্ষে প্রায় শতাধিক মানুষের প্রাণ হানি ঘটেছে। আর আহত হয়েছেন প্রায় আড়াইশ’জনের মতো।
বাংলাদেশ সময়: ১১১৩ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৯
এমএ/