কংগ্রেসের কর্ণাটক প্রচারণা ব্যবস্থাপক এইচ কে পাতিল ও উড়িষ্যা প্রধান নিরঞ্জন পাটনায়েকও পদত্যাগ করেছেন।
পদত্যাগের গুঞ্জন রয়েছে রাহুলেরও।
ভারতের ১৭তম লোকসভা নির্বাচনে মোটেও সুবিধা করতে পারেননি কংগ্রেস সভাপতি। নির্বাচনী প্রচারণায় তার ‘চৌকিদার চোর’ স্লোগান একেবারেই ব্যর্থ হয়েছে। গান্ধী পরিবারের দুর্গ বলে পরিচিত আমেথির আসনেও হেরে গেছেন রাহুল।
নির্বাচনে বিজেপির সাড়ে তিনশ’র বেশি আসনের বিপরীতে কংগ্রেস পেয়েছে মাত্র ৯২টি।
বলা হয়, উত্তর প্রদেশ যাদের, ভারত সরকার তাদের। সেখানকার ৮০টি আসনের মধ্যে এবার কংগ্রেস পেয়েছে মাত্র একটি আসন। রাহুল গান্ধীর বোন প্রিয়াংকা গান্ধীকে সাধারণ সম্পাদকের পদ দিয়ে জোর প্রচারণা চালালেও লাভ হয়নি তাতে। রাজ্যের একমাত্র জেতা আসনটি হচ্ছে সোনিয়া গান্ধীর রায়েবারেলি।
ফতেহপুর সিকরি আসন থেকে কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচন করেছেন প্রখ্যাত বলিউড অভিনেতা রাজ বাব্বর। জিততে পারেননি তিনিও। একারণে, দলের ভরাডুবির দায় নিজের কাঁধে নিয়েছেন এ নেতা।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) এক টুইট বার্তায় রাজ বাব্বর বলেন, উত্তর প্রদেশে কংগ্রেসের ফলাফল লজ্জাজনক। নিজের দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করতে না পারায় নিজেকে দোষী মানছি। দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে দেখা করে আমার সিদ্ধান্ত জানাবো।
এসময় জনগণের ভরসা জেতায় নির্বাচনে বিজয়ীদের অভিনন্দনও জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৫ ঘণ্টা, মে ২৪, ২০১৯
একে