সোমবার (৮ জুলাই) এ কথা জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন।
এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রদূত আসাদ মাজিদ খানের বাসায় উঠলে সফরের খরচ অনেকটাই কমে আসবে।
কোনো বিশিষ্ট ব্যক্তি যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে তার নিরাপত্তার দায়িত্ব নেয় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা। আর, প্রশাসন খেয়াল রাখে, সফরকালে ওয়াশিংটনের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যেন কোনো বাধা সৃষ্টি না হয়।
প্রতি বছর অসংখ্য প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটন সফর করেন। তাদের যাতায়াত ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি স্থানীয়দের জীবনযাত্রায় যেন কোনো সমস্যা তৈরি না হয়, সেজন্য একসঙ্গে কাজ করে মার্কিন ফেডারেল সরকার ও শহর প্রশাসন।
পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত আসাদ মাজিদ খানের বাসভবনটি ওয়াশিংটনের কূটনৈতিক এলাকার একদম মধ্যখানে। তার বাসার কাছেই ভারত, তুরস্ক, জাপানসহ অন্তত এক ডজন দূতাবাসের অবস্থান।
তাছাড়া, রাষ্ট্রদূতের বাসা খুব একটা বড় না হওয়ায় ইমরান খানের সঙ্গে মার্কিন কর্মকর্তা, আইনপ্রণেতা, গণমাধ্যমসহ অন্য প্রতিনিধিদের সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানি দূতাবাসে। এ কারণে, তাকে প্রতিদিন ওয়াশিংটনের ব্যস্ত সড়ক পার হয়ে দূতাবাসে যেতে হবে।
ডন জানায়, ইমরান খানের গাড়িবহরকে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের সরকারি বাসভবনসহ বেশ কয়েকটি দূতাবাসের পাশ দিয়ে যাওয়ার কারণে সেখানকার ট্রাফিক ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছে ওয়াশিংটন কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৫ ঘণ্টা, জুলাই ০৮, ২০১৯
একে