এর আগে বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের সামোয়া ও কিরিবাতিতে নববর্ষের শুরু হয়।
২০১৯ শেষে নতুন বছর শুরু হলো অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে। আলোকসজ্জা ও আতশবাজির মাধ্যমে বরণ করা হয় নতুন বছর ২০২০।
এর আগে বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের সামোয়া ও কিরিবাতিতে নববর্ষের শুরু হয়।
এরপর বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায় নিউজিল্যান্ডে শুরু হয় নববর্ষের আয়োজন।
নববর্ষ উপলক্ষে রাজধানী অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ার থেকে জমকালো আতশবাজির প্রদর্শনী করা হয়। এছাড়া প্রথমবারের মতো এতে লেজার লাইট ও অ্যানিমেশনের প্রদর্শনী করা হয়।
নববর্ষের আতশবাজি উপভোগ করতে হাজার হাজার লোক অকল্যান্ডের ফেডারেল স্ট্রিটে জড়ো হয়।
এছাড়াও নববর্ষকে স্বাগত জানাতে অকল্যান্ডের সিলো পার্ক, বাসটন পয়েন্ট, মাউন্ট ইডেনসহ বিভিন্ন স্থানে বিচিত্র উৎসবের আয়োজন করেছেন নিউজিল্যান্ডবাসী।
এদিকে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় অস্ট্রেলিয়াতে শুরু হয় নতুন বছর ২০২০।
এবছর দাবানলের কারণে অস্ট্রেলিয়ায় নববর্ষের আয়োজনে নিরানন্দ ভাব থাকলেও একেবারে পেছনে পড়ে নেই দেশটি।
প্রতিবছরের মত এবছরও সিডনির অপেরা হাউজে আতশবাজির প্রদর্শনী করা হয়। সিডনি হারবারে আতশবাজির এ প্রদর্শনী দেখতে প্রায় ১০ লাখের মত দর্শনার্থী জড়ো হয়।
অবশ্য এরআগে ২০ হাজারের বেশি লোক এ নববর্ষ উপলক্ষে এ আতশবাজি বাতিলের জন্য পিটিশনে স্বাক্ষর করেছিলেন।
কিন্তু সিডনির মেয়র ক্লোভার মুর জানান, আতশবাজির এ আয়োজনের পরিকল্পনা ১৫ মাস আগেই শেষ করা হয়েছে এবং তা কোনোভাবেই বাতিল হতে পারেনা।
এছাড়া অস্ট্রেলিয়ার অন্য শহরগুলোতেও বিভিন্ন আয়োজনে নববর্ষ বরণ করে নেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯
এবি