বিতরণকৃত ব্রেইল পদ্ধতির কোরআনের কপিগুলো ইলেকট্রনিক।
নুর ইন্সটিটিউটের র পরিচালক ড. নুরা আবদুল্লাহ আল কুবাইসি (Dr Noura Abdullah Al Kubaisi) ডিজিটাল ব্রেইল কোরআন বিতরণ প্রসঙ্গে বলেন, এ সব ইলেকট্রনিক কোরআন পাওয়ার ফলে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মাঝে ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি বলেন, ব্রেইল পদ্ধতির কোরআন বিতরণের কাজ সবে শুরু হলো। নুর ইন্সটিটিউট কাতার দাতব্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে মিলে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য আরও কোরআন প্রকাশ করে বিতরণের কাজ চালু রাখবো। এ ক্ষেত্রে সবার সহযোগিতা কামনা করি।
ব্রেইল পদ্ধতির এ সব ডিজিটাল কোরআন ‘মুসহাফে বাসিরাত’ নামে প্রসিদ্ধ। এই কোরআন শরিফের সঙ্গে থাকবে অত্যাধুনিক সাউণ্ড সিস্টেম ও একটি ইলেক্ট্রনিক কলম। বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত এই ইলেকট্রনিক কলম দিয়ে নির্দিষ্ট ব্রেইল কোড চাপলে- সূরার তালিকা, সূরার অর্থ ও তেলাওয়াত শোনা যাবে। এভাবে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা কোরআন শুনে শুনে সহজে তেলাওয়াত শিখতে পারবেন।
উল্লেখ্য যে, এই প্রকল্পের আগে কাতার দাতব্য ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ইন্দোনেশিয়ার দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মাঝে সহস্রাধিক পবিত্র কোরআনের ডিজিটাল পাণ্ডুলিপি বিতরণ করা হয়।
-কাতার ট্রিবিউন অবলম্বনে
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৩, ২০১৭
এমএইউ/