শায়খ থানি বিন আবদুল্লাহ ফাউন্ডেশন এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ফাউন্ডেশনটি নামাজ আদায়ের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে মহাসড়কের বিভিন্ন ফুটপাতের পার্শ্বে ও পার্কে জায়নামাজ রেখেছে।
আর জায়নামাজগুলো সংরক্ষণের জন্য রাস্তার পার্শ্বে লোহার বাক্স বসিয়েছে। এসব বাক্সে জায়নামাজগুলো সংরক্ষণ করা হয়।
ভ্রাম্যমান এসব নামাজের স্থানে একত্রে ৩০ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
রাস্তার পার্শ্বে স্থাপিত লোহার বাক্সে একটি হ্যান্ডেল রয়েছে। হ্যান্ডেলটি ঘুড়ালেই বাক্স থেকে জায়নামাজ বের হয়ে আসে। পরে নামাজ শেষ ওই হ্যান্ডেল ঘুড়িয়ে জায়নামাজ বাক্সের ভেতরে ঢুকিয়ে রাখার ব্যবস্থা রয়েছে।
কাতারের রাজধানী দোহার বিভিন্ন রাস্তার পার্শ্বে এবং পার্কে নামাজের এমন সুব্যবস্থায় ভ্রমণকারীরা বেশ খুশি। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর প্রশংসা করতে দেখা গেছে।
ভ্রমণের সময় প্রথম ওয়াক্তে নামাজ এবং জামাত সহকারে নামাজ আদায়ের গুরুত্বের ওপর দৃষ্টিপাত করে কর্তৃপক্ষ এই ব্যবস্থা করেছে।
জায়নামাজ রাখার বাক্স ও জায়নামাজ রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনার জন্য বেশ কিছু কর্মীও নিয়োগ করা হয়েছে।
-দোহা নিউজ অবলম্বনে
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৭
এমএইউ/