এ বিশাল সংখ্যক মুসল্লি এ প্রচণ্ড গরমে যাতে স্বস্তিতে নামাজ আদায় করতে পারেন তার প্রস্তুতিও সম্পন্ন করেছে মসজিদ পরিচালনা কমিটি।
বিদ্যুৎ থাকা অবস্থায় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও বাকি সময় নিরবিচ্ছিন্ন জেনারেটরের ব্যবস্থা রয়েছে বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন মসজিদের মুয়াজ্জিন কারী মোহাম্মদ নুর উল্লাহ।
তিনি জানান, জহিরিয়া জামে মসজিদে প্রতি জুমার নামাজ আদায়ে অনেক মুসল্লির সমাগম হয়। রমজানের তারাবিতে এ সংখ্যা আরও বেড়ে যায়।
তাই মুসল্লিদের কথা মাথায় রেখে পুরো মসজিদটিকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত করা হয়েছে। রয়েছে আইপিএস ও জেনারেটরের ব্যবস্থা।
কারী মোহাম্মদ নুর উল্লাহ আরও জানান, রমজানে এই মসজিদে তারাবির নামাজ পড়াবেন অভিজ্ঞ কোরআনে হাফেজ শাহ নেওয়াজ ও সায়ীদ আহম্মদ।
এর মধ্যে সায়ীদ আহম্মদ কোরআন তেলাওয়াতে সৌদি আরবের মক্কা-মদিনা থেকে বেশ কয়েকবার পুরস্কার পেয়েছেন বলেও জানান তিনি।
তারাবির নামাজে কোরআন তেলাওয়াতের ব্যাপারে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়মানুযায়ী রমজানের প্রথম ৬ দিন দেড় পারা এবং বাকি ২১ দিন এক পারা করে কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে পুরো কোরআন পাঠ সম্পন্ন করবেন হাফেজরা।
মসজিদ কমিটির ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করে রুবেল আহমেদ নামে এক মুসল্লি জানান, শহরের অধিকাংশ মুসল্লিই এ মসজিদে নামাজ আদায় করেন।
মসজিদ কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হারুন বাংলানিউজকে জানান, মুসল্লিদের কথা মাথায় রেখে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, মুসল্লিরা প্রশান্তির সঙ্গে রমজানের ইবাদত করতে পারবেন।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ২১০৬ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০১৭
এসএইচডি/ওএইচ/এমএইউ