জেরুজালেমে অবস্থিত মসজিদটির দেখভালকারী সংস্থা আল কুদস ইসলামিক ওয়াকফ এই দাবি করেছে।
সংস্থাটির প্রধান হাসান খাতের গণমাধ্যমকে জানান, গত ১৪ জুলাই মসজিদ পার্শ্ববর্তী স্থানে গুলিতে ইসরাইলি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দুই সদস্য ও তিন ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার পর দখলদার কর্তৃপক্ষ মসজিদটি বন্ধ করে দেয়।
আমাদের বিশ্বাস ওই সময়েই মসজিদ থেকে গোপনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্যাদি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
খাত্তারের দাবি, ওই গোপনীয় দলিলাদির বেশিরভাগ ছিল মুসলমানদের প্রথম কেবলা আল আকসা সম্পর্কিত ও ধর্মীয় নানা গোপনীয় তথ্যাদিতে ভরপুর।
তেল আবিব এসব তথ্যের অপব্যবহার করতে পারে বলে শংকা প্রকাশ করেন তিনি।
এর আগে ইসরাইলি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দুই সদস্য নিহতের পর আল আকসা মসজিদ বন্ধ করে দেয় ইসরাইল। এ নিয়ে ফিলিস্তিনি মুসলমানদের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে বিভিন্ন নিরাপত্তা বেস্টনি ও মেটাল ডিটেক্টর গেইট বসিয়ে মসজিদ খুলে দেয় ইসলাইলি কর্তৃপক্ষ। এমনকি পঞ্চাশ বছরের নীচের কাউকে মসজিদে প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।
এটা নিয়ে বিশ্বব্যাপী তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। পরে ইসরাইল সব ধরনের নিরাপত্তা বেষ্টনী সরিয়ে নেয়।
-রয়টার্স অবলম্বনে
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৭ ঘণ্টা, আগস্ট ০২, ২০১৭
এমএইউ/