শনিবার (৪ আগস্ট) রাজধানীর আশকোনা হজক্যাম্পে একথা বলেন ধর্মসচিব মো. আনিসুর রহমান।
আনিসুর রহমান বলেন, আমাদের আগাম তথ্য দিলে আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারতাম।
তিনি বলেন, টিকিটের বিষয়ে তথ্য বিনিময় ছাড়া সব কাজে তাদের সঙ্গে আমাদের সমন্বয় আছে।
ধর্মসচিব বলেন, রিপ্লেসমেন্টের জন্য যে পরিমাণ চাওয়া হয়েছে বা দেওয়া হয়েছে আমার মনে হয় না এতো ব্যক্তি এজেন্সির কাছে আছে। আগে ৮ শতাংশ দেওয়ায় প্রায় ৮ হাজার রিপ্লেসমেন্ট হয়েছে। পরে ৭ শতাংশ বাড়ানোর কারণে আরও প্রায় ৭ হাজার হওয়ার কথা। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে আবেদন এসেছে ২ হাজার ৪৩১টি। এ বিষয়ে আমার যে ধারণা ছিলো আবেদন দেখে সেটিই সঠিক মনে হচ্ছে।
সচিব আরও বলেন, আমাদের এবার আশঙ্কা ছিলো ৪১টি এজেন্সির নয় হাজার যাত্রী হজে যেতে পারবে না। তাদের সঙ্গে গত দুইদিন ধরে আলোচনা করেছি। এখন তাদের সাত হাজার যাত্রীর সব কাগজপত্রের কাজ শেষ হয়েছে। তবে কোনো কোনো এজেন্সির ত্রুটি পেয়েছি, তবে এখনই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নয়। যাত্রীরা হজ পালন শেষে ফিরে এলেই ওই সব এজেন্সিকে ধরবো। তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হজ এজেন্সি অব বাংলাদেশের (হাব) মহাসচিব শাহাদাত হোসাইন তসলিম বলেন, হজফ্লাইট বাতিল হওয়ায় বিমান যে ক্ষতি দেখিয়েছে, সেটা রেভিনিউ ক্ষতি। বিমান চললে লাভ না চললে লস। আমার মনে হয় না দুইটি এয়ারলাইন্স (সৌদি এয়ারলাইন্স ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স) দিয়ে যাত্রী পরিবহন করা উচিত। এখানে আরও এয়ারলাইন্স যুক্ত করা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১১ ঘণ্টা, আগস্ট ৪, ২০১৮
ইএআর/আরআর