বৃহদাকারের ছাতাগুলোর প্রতিটির ছায়াতলে কমপক্ষে ২ হাজার ৫০০ মুসল্লি অনায়াসে নামাজ পড়তে পারবেন। প্রতিটি ছাতার উচ্চতা ৩০ মিটার এবং দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ সমানভাবে ৫৩ মিটার জুড়ে বিস্তৃত।
সৌদ আরবের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকা আল-কাব্স সূত্রে জানা গেছে, মসজিদুল হারামের ছাতা নির্মাণপ্রকল্প ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কাজ শিগগির সম্পন্ন হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে, পবিত্র মসজিদুল হারামের আরো বৃহৎ-দীর্ঘ সম্প্রসারণ প্রকল্প, তাওয়াফের স্থান সম্প্রসারণ প্রকল্প, হজুন টানেল প্রকল্প, আল বাইবন পরিসেবা কেন্দ্র এবং কিং আবদুল আজিজ টাওয়ারের (মক্কা রয়েল ক্লক টাওয়ার) পেছনে অবস্থিত কেডি পাবলিক ট্রান্সপোর্ট স্টেশন প্রকল্প ইত্যাদি।
এছাড়াও তাওয়াফের আঙ্গিনার সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপনকারী প্রকল্প বাস্তবায়নের জোর প্রস্তুতি চলছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে, মসজিদুল হারামের বাইরের আঙ্গিনা থেকে মসজিদের বিভিন্ন তলায় তাওয়াফ প্রত্যাশীরা সহজেই পৌঁছে যেতে পারবে।
সৌদির সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, বাদশাহ আবদুল্লাহর ব্যক্তিগত খরচে সম্প্রসারিত মসজিদুল হারামের দক্ষিণ পার্শ্বের সুবিশাল অংশের বহিরাঙ্গিনায় মোট সাতটি ছাতা বসানো হবে। সে হিসেবে মসজিদের দক্ষিণ পাশের অংশের প্রতিটি দরজার সামনে একটি করে এ বিশলাকারের ছাতা থাকবে।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৩, ২০১৮
এমএমইউ/এসএইচ