এতে তার সময় লেগেছে নয় বছর। ক্রমাগত ও নিয়মতান্ত্রিক প্রচেষ্টায় তিনি আল্লাহর পবিত্র কালাম সম্পূর্ণভাবে হেফজ করেছেন।
অক্ষরজ্ঞান না থাকায় কোরআন হেফজ করতে তিনি পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতা নিয়েছেন। এছাড়াও অধিকাংশ সময় ইলেকট্রনিক লার্নিং ডিভাইসের মাধ্যমে কোরআন হেফজের কাজ চালিয়ে গেছেন।
জানা গেছে, তিনি মনোযোগ দিয়ে ইলেকট্রনিক ডিভাইসে কোরআনের বিশুদ্ধ তেলাওয়াত শুনতেন। এরপর বেশ কয়েকবার সেগুলো মুখে আওড়াতেন। এভাবে তিন পারা মুখস্থ হওয়ার পর সেগুলো পুনরাবৃত্তি করতেন। এভাবে দীর্ঘ প্রচেষ্টায় মুনিসা বিনতে সাইদ সম্পূর্ণ কোরআন হেফজ সম্পন্ন করেন।
এ ব্যাপারে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে মুনিসা বলেন, আমার পরিবার এবং দারুল ইয়াকিন কোরআন হেফজ সেন্টারের সদস্যদের অনুপ্রেরণায় কোরআন হেফজ সম্পন্ন করতে পেরেছি। আলহামদুল্লিাহ এতে আমি অনেক খুশি।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০১৯
এমএমইউ