যারা সহনশীলতা কিংবা সহানুভূতিশীল আচরণে অভ্যস্ত, অন্যরা তাদের সহজে গ্রহণ করে নেয়। তাদের মাধ্যমে সামাজিকভাবে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান তৈরি হয়।
পারস্পরিক সহানুভূতি ও সহনশীলতার অত্যধিক গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি সহনশীল হওয়ার চেষ্টা করবে, আল্লাহ তাআলা তাকে সহনশীলতার শক্তি দান করবেন, আর সহনশীলতা থেকে অধিক উত্তম ও ব্যাপক কল্যাণকর আর কিছুই কাউকে দান করা হয়নি। ’ (বোখারি ও মুসলিম)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা ধৈর্য-সহনশীলতা ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন। ’ (সুরা বাকারা, আয়াত নং : ১৫৩)
আল্লাহ তাআলা আরো বলেন, ‘ভাল ও মন্দ সমান নয়। উত্তরে তাই বলুন, যা উৎকৃষ্ট। তখন দেখবেন আপনার সাথে যে ব্যক্তির শত্রুতা রয়েছে, সে যেন অন্তরঙ্গ বন্ধু। এ চরিত্র তারাই লাভ করে, যারা ধৈর্য ধারণ করে এবং এ চরিত্রের অধিকারী তারাই হয়, যারা অত্যন্ত ভাগ্যবান। ’ (সুরা ফুসসিলাত, আয়াত নং : ৩৪-৩৫)
ইসলাম বিভাগে আপনিও লিখতে পারেন। লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১২২৭ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০১৯
এমএমইউ