বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ৪ বছর বয়সে। পিএইচডি ১৫ বছর বয়সে।
পেশায় একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। জন্ম ১৯৬৩ সালের ৮ মার্চ, দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন জীবিত ব্যক্তি। গিনেস বুক অফ রেকর্ডস অনুসারে, তার বুদ্ধিমত্তার স্কোর ২১০।
মাত্র চার বছর বয়সে তিনি জাপানি, কোরিয়ান, জার্মান ও ইংরেজি ভাষা পড়তে পারতেন। বলতে পারতেন প্রায় ২০০০ ইংরেজি ও জার্মান শব্দ। পাঁচ বছর বয়সে তিনি গণিতের জটিল ক্যালকুলাস সমস্যার সমাধান করেন। এছাড়া তিনি একাধারে চীনা, স্প্যানিশ, ভিয়েতনামি, তাগালগ, জার্মান, ইংরেজি, জাপানি, কোরিয়ান ভাষার দক্ষতা প্রদর্শন করেন।
হানইয়াং ইউনিভার্সিটিতে অতিথি শিক্ষক হিসেবে অধ্যাপনা করেন ৩ থেকে ৬ বছর বয়স পর্যন্ত। মাত্র ৭ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসায় ডাক পড়ে তার। ১৩ বছর বয়সে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষে কলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
১৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে ১৯৭৪ সাল থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত তিনি নাসায় কাজ করেন। ঐ বছরই তিনি পদার্থবিজ্ঞান ছেড়ে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
কিম পৃথিবীর বিভিন্ন নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করার প্রস্তাব পেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি তার বদলে একটি প্রাদেশিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন। ২০০৭ সাল থেকে তিনি চুংবুক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৩
সম্পাদনা: হাসান শাহরিয়ার হৃদয়, নিউজরুম এডিটর/এসএ[email protected]