মঙ্গলবার (২০ জুন) মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু কোনো সাক্ষী আদালতে হাজির হননি।
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লার আদালত পরে সাক্ষ্যগ্রহণের দিন পিছিয়ে দেন।
মামলাটির ৭০ জন সাক্ষীর মধ্যে এ পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন ২০ জন।
গত বছরের ২৫ অক্টোবর আসামিদের অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করেন আদালত।
এর আগে ২৮ জুন সাতজনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক গোলাম রাব্বানী।
মামলার আসামিরা হলেন- বিএনপি নেতা সাবেক কমিশনার এম এ কাইয়ুম, তার ভাই আবদুল মতিন, তামজিদ আহমেদ ওরফে রুবেল ওরফে শ্যুটার রুবেল, রাসেল চৌধুরী ওরফে চাক্কি রাসেল, মিনহাজুল আরেফিন রাসেল ওরফে ভাগনে রাসেল, শাখাওয়াত হোসেন ওরফে শরিফ ও মো. সোহেল ওরফে ভাঙারি সোহেল।
গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন আবদুল মতিন, তামজিদ, রাসেল চৌধুরী, মিনহাজুল ও শাখাওয়াত। মতিন ছাড়া বাকি চারজন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। কাইয়ুম ও সোহেল পলাতক।
চার্জশিটে বলা হয়, হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিল- একজন শ্বেতাঙ্গকে হত্যা করে দেশে-বিদেশে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া। দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতেই এ পরিকল্পনা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৫ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০১৭
এমআই/এএসআর