আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ইদ্রিসুর রহমান ও ব্যারিস্টার হুমায়ুন কবির পল্লব।
পরে হুমায়ুন কবির সাংবাদিকদের বলেন, আশাশুনি উপজেলার কমিটি অবৈধ বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের এ রায়ের অনুলিপি পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে পুনরায় কমিটি গঠন করে যাচাই-বাচাই সম্পন্ন করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
নিয়ম অনুসারে স্থানীয় সংসদ সদস্যের (এমপি) প্রতিনিধি না রাখা এবং কমিটিতে এমন একজনকে রাখা হয়েছে যার বিরুদ্ধে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বলে অভিযোগ রয়েছে, এমন দাবি করে গত ৬ ফেব্রুয়ারি রিট করেন মুক্তিযোদ্ধা আবদুল গণি সরদার।
এ রিটের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট আশাশুনি উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটির সব কার্যক্রম ৩ মাসের জন্য স্থগিত করে রুল জারি করেন।
এ রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বুধবার রায় ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪২ ঘণ্টা, জুলাই ০৫,২০১৭
ইএস/এমএ