রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিরোজপুরের ২ নং আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এস এম জিল্লুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজার আদেশপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন-ইন্দুরকানি উপজেলার রামচন্দ্রপুর এলাকার ধীরেন দাসের ছেলে বিকাশ দাস (২২), একই এলাকার রমীকান্ত মৃধার ছেলে বিকাশ মৃধা (২০), গৌরাঙ্গ মিস্ত্রীর ছেলে ব্রজ মিস্ত্রী (১৮) ও ওয়াসিম কুমার মণ্ডল।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১১ সালের ২৫ আগস্ট ইন্দুরকানি উপজেলার রামচন্দ্রপুর এলাকায় অষ্টম শ্রেণির (১৩) এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করে ওই আসামিরা। পরেরদিন মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ইন্দুরকানি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
ওই বছর ২৭ নভেম্বর ইন্দুরকানি থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) ওসমান গণি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্র দাখিলের পর মামলার আসামি রিপন মাঝি মারা যায়। এছাড়া ওয়াসিম কুমার মণ্ডল রায়ের সময় পলাতক ছিলেন।
বাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন পিপি (নারী ও শিশু) আব্দুর রাজ্জাক খান। আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন ফাতেমা বেগম লাকী ও শওকত হোসেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৬ ঘণ্টা, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
আরএ