বৃহস্পতিবার (২৮সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের এ নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ।
নোটিশে বলা হয়, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা ডাবল বেনিফিট অর্থাৎ সরকার থেকে এবং স্কুল-কলেজ থেকে পেনশনাদী বা কোন ভাতা পাবেন কিনা পেলেও কোন কোন ধরনের কি পরিমাণ তা নির্ধারণ, নন- এমপিও ভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী স্কুল-কলেজ থেকে পেনশনাদী বা পেনশনকালীন অন্য কোনো ভাতা পাবেন কিনা এবং পেলেও কোন কোন নামে কোন কোন ভাতা এবং টাকার পরিমাণ নির্ধারণ, এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের মাসিক টিউশন ফি, পরীক্ষার ফিস নির্ধারণ, এমপিও ভুক্ত শিক্ষক সরকার থেকে এবং স্কুল কলেজের ফান্ড থেকে ডাবল বেতন ভাতা পাবেন কিনা তা নির্ধারণ করতে হবে।
৭২ ঘণ্টার মধ্যে এ বিষয়ে কোনো নীতিমালা বা আইন তৈরি না করলে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলে জানিয়েছেন ইউনুছ আলী আকন্দ।
নোটিশে শিক্ষ সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট নয়জন বরাবরে এ নোটিশ পাঠানো হয়।
নোটিশে বলা হয়, ১৯৭৯ সালের শিক্ষক চাকুরি প্রবিধানমালার ধারা ২৮ অনুযায়ী একজন শিক্ষককের চাকরির মেয়াদ অনুসারে গ্রাচ্যুয়েটির পরিমাণ নির্ধারণ করা আছে। তবে আইনে কর্মচারীদের পেনশনকালীন গ্রাচ্যুয়েটি দেয়ার বিধান নেই।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১৭
ইএস/এসএইচ