বুধবার (৪ সেপ্টেন্বর) ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. রবিউল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। এরপর সাজা পরোয়ানা জারি করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি পুলিশ গোপন সংবাদে ভিত্তিতে জানতে পারে- পল্লবী থানার ১১ নং সেকশনের বি-ব্লকের মিল্লাত ক্যাম্পের ফায়জানে ইমাম হুসাইন জামে মসজিদের সামনে পাকা রাস্তার ওপর একজন ইয়াবা ও হেরোইন বিক্রির উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে। এর ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে চান মিয়া পালানোর চেষ্টা করলে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তখন চান মিয়ার দেহ তল্লাশি করে পলিথিনে প্যাঁচানো অবস্থায় ১৩৫০ পুরিয়া হেরোইন, যার আনুমানিক ওজন ১৫০ গ্রাম ও ৫৬ পিস ইয়াবা উদ্ধার করে পুলিশ।
পরে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাজেদুল ইসলাম পল্লবী থানায় মামলা দায়ের করেন।
গত বছরের ২২ মার্চ একই থানার এসআই মুহাম্মাদ মুমিনুর রহমান মামলাটি তদন্ত করে চান মিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সে বছরের ৩ জুন আদালত আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরু করেন।
পাঁচ স্বাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বুধবার এ রায় দেওয়া হলো।
বাংলাদেশ সময়: ২০০২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৯
এমএআর/এইচএ/