রোববার (০৮ ডিসেম্বর) এ রিট দায়ের করেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। গত ১১ নভেম্বর এ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
পরে ইউনুছ আলী আকন্দ সাংবাদিকদের বলেন, ভর্তির শর্তাবলী নির্ধারণ করবেন বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল (বিএনএমসি)। কিন্তু ২০১৬ সালের বিএনএমসি এর ধারা ৫ (চ) লঙ্ঘন করে ডিজি (নার্সিং) ২০১৯ সালের নার্সিং ভর্তির নতুন শর্ত আরোপ করে। ফলে রিট আবেদনকারী শিক্ষার্থীসহ হাজার হাজার শিক্ষার্থী ভর্তিপরীক্ষা থেকে বঞ্চিত।
তিনি আরও বলেন, নতুন ভর্তির শর্তের মধ্যে দুইবারের বেশি ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া যাবে না। যদিও এর আগে তিনবার ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ ছিল। জিপিএ মোট ৬.০০ হতে হবে, যা আগে ছিল ৫.৫০। এছাড়া পাস নম্বর ৪০ হতে হবে। যা আগে ছিল ৩০ নম্বর। এছাড়া আগে জিপিএ’র উপরে কোনো নম্বর ছিল না। কিন্তু এখন জিপিএ’র ওপর ৫০ নম্বর যুক্ত হয়।
রিটে স্বাস্থ্য সচিবসহ তিনজনকে বিবাদী করা হয়েছে।
আবেদনে ১১ নভেম্বরের বিজ্ঞপ্তির ২, ৩, ৪ এবং ১০ কলাম কেন আইনগত কর্তৃত্ব বর্হিভুত হবে না সে মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বিজ্ঞপ্তির ওই কলামগুলোর কার্যক্রমের ওপরও স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়েছে। এছাড়া আবেদনকারীদের ২০ ডিসেম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে সুযোগদানের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৮, ২০১৯
ইএস/জেডএস