দশে মিলে করি কাজ...একথাই বারবার সত্যি প্রমাণিত করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় দশ ফ্যাশন হাউসের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা সবার প্রিয় দেশীদশ।
গুলশান-তেজগাঁও লিংক রোডে, হাশিম টাওয়ার, ১০ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৪টায় পুরো ফ্লোর জুড়ে সাজ সাজ রব।
ডঃ রফিকুল ইসলাম, সৈয়দ শামসুল হক, হাসেম খান, হামিদুজ্জামান খান, ফাতেমা-তুজ-জোহরাসহ দেশের সেরা দশ বরেণ্য ব্যক্তিত্বকে উত্তরীয় পরিয়ে এবং একুশে পদক দিয়ে সম্মান জানান দেশীদশের উদ্যোক্তারা ।
দেশীদশের সব কিছুতেই থাকে নতুনত্বের চমক। আর এশাখার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনও এর ব্যতিক্রম ছিল না। ঢাকের তালে তালে বিশেষ এই অতিথিরা ক্যানভাসে একেকটি করে বর্ণ লিখেন আর সেই বর্ণ দিয়েই সুন্দর ছবি আঁকেন হাসেম খান।
হাসেম খান বলেন, দেশি ফ্যাশনেবল পোশাক আজ মানুষের কাছে সমাদৃত হচ্ছে, এই কৃতিত্বের বড় প্রাপ্য দেশিদশের উদ্যোক্তাদের। সুন্দর পোশাক, রুচিশীল নকশা আর ক্রেতার সাধ্য বিবেচনা করে দাম নির্ধারনের ফলে এই প্রতিষ্ঠানটি এতো জনপ্রিয়তা পেয়েছে। দেশীদশের আরও প্রসার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
দেশীদশের অন্যতম ফ্যাশন হাউস নগরদোলার প্রধান আলী আফজাল বাংলানিউজকে বলেন, এই অঞ্চলের ফ্যাশনপ্রেমীদের দীর্ঘ দিনের চাওয়া পূরণ করতেই আমাদের এই শোরুম। আমরা সব সময় চেষ্টা করছি ক্রেতাদের কাছে খুব সহজে পছন্দের পণ্যটি পৌঁছে দিতে।
উল্লেখ্য, অঞ্জনস, নিপুণ, প্রবর্তনা, সাদা কালো, নগরদোলা, কে ক্রাফট, বাংলার মেলা, বিবিয়ানা, রঙ ও দেশাল এ ১০টি ফ্যাশন হাউস নিয়ে গড়ে উঠেছে দেশীদশ। দেশীদশ শুরু থেকেই ফ্যাশনে দেশীয় ধারার ধারক ও বাহক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।
ছবি: নূর