বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। এই ঈদকে ঘিরে সবারই অনেক উচ্ছাস থাকে, থাকে বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনা।
সব বয়সীদের জন্য পোশাকের পাশাপাশি হাতে তৈরি গহনা, উপহার সামগ্রী ও হোম টেক্সটাইল পাওয়া যাবে। পোশাকের ডিজাইনের রঙ, কাপড়, কাটিং ও নকশা, প্রতিটি বিষয়েই গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
শাড়ি: রাজশাহী সিল্ক, এন্ডি সিল্ক, টাংগাইল সূতি, হাফসিল্ক কাপড়ে শাড়ি গুলো করা হয়েছে। ব্লক প্রিন্ট, স্ক্রীন প্রিন্ট, এম্ব্রয়ডারি করা হয়েছে শাড়ি গুলোতে। মূল্য সূতি (৭৫০-৪০০০) টাকা,হাফসিল্ক (৩৫০০-৬০০০) টাকা, সিল্ক (১০০০০-১৮০০০) টাকা।
সালোয়ার কামিজ: নরসিংদীর তাঁত কটন, লিনেন কটন, জ্যাকার্ড কটন, ডফি কটন, মানিকগঞ্জের এন্ডি কটন, রাজশাহীর সিল্ক ও এন্ডিসিল্ক দিয়ে এবারের সালোয়ার কামিজগুলো করা হয়েছে। কামিজ গুলোর দৈর্ঘ্যে বিভিন্নতা রয়েছে এবারের ডিজাইনে এবং একই সাথে সালোয়ারের ডিজাইন ও কাটিং এ ভিন্নতা রয়েছে। ওড়নার ক্ষেত্রেও আগের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। প্লেন, ষ্ট্রাইপ, চেক , লিনেন কটন কাপড়ে অনেক নতুন ধরনের সালোয়ার কামিজ করা হয়েছে। প্রতিটি ডিজাইনে নতুনত্বের ছাপ রয়েছে। বেগুনী, মেজেন্টা, লাল, বাদামী, মেরুন, নীলসহ বিভিন্ন রঙের কাপড় ব্যবহার করা হয়েছে সালোয়ার কামিজে। মূল্য কটন (২০০০-৪০০০) টাকা, লিনেন কটন (৩৫০০-৫৫০০) টাকা, এন্ডি কটন (৪৫০০-৮০০০) টাকা, সিল্ক ও এন্ডি সিল্ক (৮০০০-১৬০০০) টাকা
পাঞ্জাবি: পাঞ্জাবির কাটিং এ অনেক বেশি পরিবর্তন এসেছে এবারের আয়োজনে। আগের সময়ের তুলনায় পাঞ্জাবির দৈর্ঘ্য বেড়েছে। রেগুলার ফিটের পাশাপাশি স্লিমফিট পাঞ্জাবি করা হয়েছে। কটন, সিল্ক, এন্ডি, জ্যাকার্ড কটন, জয়সিল্ক, সিল্কি কটনসহ বিভিন্ন কাপড় ব্যবহার করা হয়েছে। পাঞ্জাবির মূল্য সিল্ক (৪০০০-৬০০০) টাকা, এন্ডি কটন (২৫০০-৩৫০০) টাকা, কটন (৭৫০-২৫০০) টাকা।