শুভ্র মাত্র উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ করেছে। সে মেধাবী ছাত্র, বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিকে জিপিএ ৫ পেয়েছে।
দুইজনের ইচ্ছা পুরন করা তো শুভ্রর পক্ষে সম্ভব নয়। পরিবারের সবাই শুভ্রর প্রতি তাদের প্রত্যাশা জানিয়েছে। শুভ্র ভীষন মানসিক চাপে রয়েছে, সে এখন কোন বিষয়ে প্রস্তুতি নেবে। কেউ বুঝতে চায় না সে কী চায়?
আর আরও একটি বড় বাস্তবতা হচ্ছে, আমাদের দেশে ছাত্রের তুলনায় মেডিকেল কলেজসহ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সিট সংখ্যা খুবই কম।
আমাদের বাবা মায়ের এখন প্রয়োজন তার সন্তনটি যেন আদর্শবান সৎ মানুষ হয়ে গড়ে উঠতে পারে প্রথমে এটা প্রত্যাশা করা। আর তার কোন পেশার প্রতি আগ্রহ আছে তা জেনে নিয়ে, তাকে লক্ষ্য অর্জনে সহযোগিতা করা।
সন্তানের ক্যারিয়ার গঠনের ক্ষেত্রে বর্তমানে নতুন নতুন ধারণা এবং শিক্ষা ব্যয় সম্পর্কে আপনি সন্তানকে নিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য পেতে পারেন। আপনার সামর্থ্য কেমন তা সন্তানকে জানান। সে প্রাপ্তবয়স্ক, তার সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করুন। তার পছন্দের পেশার ভালো মন্দ দিকগুলো তাকে বুঝিয়ে বলুন। তারপর তাকেই সিদ্ধান্ত নিতে দিন।