এক.
ঢেঁড়শ দেহে লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনে সহায়তা করে এতে করে অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা দূর হয়।
দুই.
ঢেঁড়শের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কোষের মিউটেশন প্রতিরোধ করে এবং ক্ষতিকর ব়্যাডিকেল দূর করে; ফলে দেহে ক্যান্সারের কোষ জন্মাতে পারে না।
তিন.
ঢেঁড়শের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফোলায়েট রয়েছে, যা হাড়ের গঠন মজবুত করে এবং হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধে সহায়তা করে।
চার.
ঢেঁড়শের ভিটামিন ‘সি’ ও ‘এ’ অ্যাজমার প্রকোপ কমায় এবং অ্যাজমা সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
পাঁচ.
ঢেঁড়শে রয়েছে স্যালুবল ফাইবার, যা দেহের খারাপ কোলেস্টরল কমাতে বিশেষভাবে কাজ করে। এতে করে হৃদরোগের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ছয়.
ঢেঁড়শের ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী।
সাত.
ঢেঁড়শে ইনসুলিনের মতো উপাদান রয়েছে, যা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে ডায়বেটিসের সমস্যা দূরে থাকে।
আট.
ঢেঁড়শের ভিটামিন ‘এ’ এবং ‘সি’ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়৷ ফলে নানা ধরনের ছোটোখাটো ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ দূর হয়।
নয়.
গর্ভধারণের নানা সমস্যা ও গর্ভকালীন সময়ে ফেটুসের নিউরাল টিউব ডিফেক্ট দূর করতে ঢেঁড়শ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
দশ.
ঢেঁড়শে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’, লুটেইন ও বেটা ক্যারোটিন, যা মানবশরীরে দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে এবং দৃষ্টিশক্তি সংক্রান্ত সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০১৭
এমএসএ/এমজেএফ