পুরোনো দিনগুলো ফিরে পেতে কে না চায়। পুরোনো দিনের সেই আবহে চলে যাওয়া যায় একমাত্র পুরোনো বন্ধুদের ভিড়ে।
মূল উদ্যোগ লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইকবাল করিম ভূঞার। ৪০ বছরের পুরোনো বন্ধু-বান্ধবীদের তিনি জড়ো করেন এক আড্ডায়। কুমিল্লা মডার্ণ স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী এরা সবাই।
ব্যস্ততার জীবন একপাশে রেখে সে কাফেলায় হাজির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী অ্যাপোলো হাসাপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঈন আহমেদও। রয়েছে বন্ধু আবদুল্লাহ, দিল নাসরিন, নেসার আহমেদ।
নীলগিরি পাহাড়ের চূড়ায় কাটে আনন্দ- উচ্ছাসে। সঙ্গে সঙ্গে বার বার ফিরে যাওয়া কুমিল্লা মর্ডান স্কুলের সেই মধুর স্মৃতির নস্টালজিয়ায়। সকল বন্ধু, বন্ধুর স্ত্রী, সন্তান, বান্ধবী সবাই যেন এক পুরানো অতীত ফিরে পাই।
সেখানে সবাই আনন্দে মিলিয়ে যাই পাহাড়ী শিল্পীদের পাহাড়ী নৃত্যে। ২৭ থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত চারটি দিন পুরোনো এই বন্ধুরা অভূতপূর্ব আনন্দে হারিয়ে যাই নীলগিরি, কক্সবাজার, ইনানী, হিমছড়িতে। সবশেষ হিমছড়িতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বারবিকিউর মধ্য দিয়ে শেষ হয় আনন্দঘন সময়ের।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইকবাল করিম ভূঞাকে এমন আনন্দের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার কৃতজ্ঞতায় বুকে জড়িয়ে একে একে বিদায় হয় বন্ধুদের। সবাই আবার ফিরে যাই ব্যস্ততার জীবনে।
বাংলাদেশ সময় ২০০০ ঘণ্টা, নভেম্বর ০১, ২০১১