ঈদ যেমন ধর্মীয় উৎসব, তেমনি প্রিয়জনদের সাথে মিলিত হওয়ারও উৎসব। নিজের সব ব্যস্ততাকে ছুটি দিয়ে কিছু সময় বের করে সবাই ছুটে চলে প্রিয় মানুষদের কাছে।
পোলাও, বিরিয়ানি, রেজালা কিংবা আন্যান্য তেলযুক্ত খাবার পরিমাণমতো খেতে হবে। মিষ্টি খেতে চাইলে চিনির পরিবর্তে আর্টিফিসিয়াল সুইটেনার দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। যাদের প্লাজমা গ্লুকোজ খুব বেশি উঠানামা করে তাদের খাবারে বাড়তি সতর্ক থাকা উচিত। এ ধরনের রোগীদের স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থেকে যায়। ডায়াবেটিক রোগীদের খাবার হজমে সমস্যা হয়ে থাকে। ফলে পেট ফাঁপা, ডায়ারিয়া, টক ঢেকুরসহ নানা সমস্যা হয়। তাই খাবারের শেষে সালাদ, পরিমাণমতো ফল, প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত।
যেহেতু ঈদে খাদ্য গ্রহণের সময় ও ধরন কিছুটা পাল্টে যায় এবং তেলযুক্ত খাবার খাওয়া হয়, এজন্য কারও কারও এসিডিটি, পেটব্যাথা, ডায়ারিয়া হয়ে থাকে। তাই তেল যুক্ত খাবার সীমিত খাওয়া উচিত। রঙিন পানি, কোমল পানীয়, ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলা উচিত। দেশে অ্যানথ্রাক্সের প্রকোপ থাকায় গরুর মাংসের ব্যাপারে বিশেষ সতর্কতা আবলম্বন করা উচিত।
সবার ঈদ হোক আনন্দের খাদ্য হোক সুখের।
বাংলাদেশ স্থানীয় সময় ২০১৮, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১০