বিশেষজ্ঞরা বলেন, একাধিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, শ্বাসযন্ত্রজনিত প্রায় ২৫ শতাংশ রোগই মুখে হাত দেওয়ার কারণে ছড়ায়। আর ঘণ্টায় গড়ে ১৫-২৪ বার আমরা মুখে হাত দেই, অনেকটা অসচেতনভাবেই এটা করে থাকি।
বিশেষজ্ঞদের মতে, চোখ-নাক-মুখ, এই তিনটি বিন্দু একত্রে ইংরেজি ‘টি অক্ষরের মতো। তাই একে ‘টি-জ়োন’ বা ‘টাচ-জ়োন’ও বলা হয়। করোনা ভাইরাসের প্রবেশপথই হচ্ছে ওই টি জ়োন। এই অংশ মাস্কে ঢাকা থাকলে ভাইরাসের প্রবেশের আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়।
তবে করোনা ছেঁায়াচে রোগ এটা জানার পরও অমাদের এই অভ্যাসের তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি। ঠিকমতো মাস্ক পরতে এখনো অনেকেরই অনীহা দেখা যায়।
এসম্পর্কে ভারতের বিশিষ্ট নিউরোলজিস্ট সুরিন্দরকুমার গুপ্ত বলেন, এই মুহূর্তে মহামারি করোনার যেখানে দাঁড়িয়ে, সেখানে টি-জ়োন স্পর্শ ঠেকাতেই হবে। টি-জ়োন মাস্ক দিয়ে ঢাকা থাকলেই শুধু সংক্রমণ প্রতিরোধ সম্ভব। কিছুটা অস্বস্তি হলেও বাড়ির বাইরে বের হলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১০২৬ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০২০
এসআইএস