ঢাকা, সোমবার, ১৭ আষাঢ় ১৪৩১, ০১ জুলাই ২০২৪, ২৩ জিলহজ ১৪৪৫

জাতীয়

‘বঙ্গবন্ধু সরকার: দেশ নির্মাণের মৌলিক রূপরেখা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮১৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০২৩
‘বঙ্গবন্ধু সরকার: দেশ নির্মাণের মৌলিক রূপরেখা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার: দেশ নির্মাণের মৌলিক রূপরেখা’ শীর্ষক একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

ঢাকা: ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার: দেশ নির্মাণের মৌলিক রূপরেখা’ শীর্ষক একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দীর্ঘ গবেষণা শেষে বইটি লিখেছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।

সোমবার (২৩ জানুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বৈঠকের শুরুতে বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী।

এই বইয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকারের প্রশাসন ব্যবস্থা, মন্ত্রিসভা, বাজেট, অর্থনীতি, পররাষ্ট্রনীতি, পরিকল্পনা, প্রতিরক্ষা, অবকাঠামো ও যোগাযোগ, নারী উন্নয়ন, বাণিজ্যনীতি, আইন প্রণয়ন, সিভিল সার্ভিস, শিক্ষা ও মানবসম্পদ ইত্যাদিসহ সরকার পরিচালনা সংশ্লিষ্ট মোট ৪৭টি বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার: দেশ নির্মাণের মৌলিক রূপরেখা’ বইটির মুখবন্ধ লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই।

বৃহৎ পরিসরে গবেষণার আলোকে রচিত এ কাজটি সম্পন্ন করতে লেখক তৎকালীন সরকারী রিপোর্ট, জাতীয় আর্কাইভ, দেশি-বিদেশি পত্র-পত্রিকার প্রতিবেদন, সাক্ষাৎকার, শতাধিক গ্রন্থ, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা বিভাগের প্রতিবেদন ইত্যাদি পর্যালোচনা করেছেন। যেসব উৎস বা সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে, সেগুলোর তথ্যসূত্র গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে।

মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া নিরবচ্ছিন্ন গবেষণার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সরকারের বিপুল তথ্যভান্ডার সুবিন্যস্তভাবে গ্রন্থটিতে তুলে ধরেন এবং তৎকালীন সরকারের একটি মৌলিক রূপরেখা স্পষ্ট করেছেন।

বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে যেভাবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন, তার একটি প্রতিচ্ছবি এ গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে। এই পরম্পরায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে বর্তমান এবং আগামী দিনের গবেষক, চিন্তক, অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক এবং রাজনৈতিক কর্মীদের জন্য এ গবেষণা দলিলটি দিগদর্শন হিসেবে কাজ করবে।

মোট ৪৯২ পৃষ্ঠার এই গ্রন্থ প্রকাশ করেছে পাঠক সমাবেশ; মূল্য- ১ হাজার ৪৯৫ টাকা। গ্রন্থটি পাঠক সমাবেশ, শাহবাগ ও কাঁটাবনে পাওয়া যাবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৮১১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০২৩
এমইউএম/আরএইচ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।