ঢাকা, শুক্রবার, ১২ পৌষ ১৪৩১, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

জাতীয়

ঢামেক চত্বরে আগুন: ছড়িয়ে পড়ার আগেই নেভানো হলো

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২৪৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০২৩
ঢামেক চত্বরে আগুন: ছড়িয়ে পড়ার আগেই নেভানো হলো

ঢাকা: ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল চত্বরে লাগা আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই অগ্নি নির্বাপন যন্ত্র দিয়ে নেভানো হলো। বৈদ্যুতিক তার থেকে লতাপাতায় এ আগুন লেগেছিল।

 

মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢামেকের বার্ন ইউনিট সংলগ্ন সীমানা দেয়ালের পাশে চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী সমিতির অফিসের ছাউনির ঠিক উপরে বৈদ্যুতিক তারে শুকিয়ে থাকা লতাপাতায় দাউদাউ করে আগুন ধরে যায়। তৎক্ষণিক আশেপাশের লোকজনদের চিৎকারে সেখানে ছুটে যায় হাসপাতালে কর্মচারী ও আনসাররা। ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছায় পুলিশ ক্যাম ইনচার্জ (ইনফেক্টার) বাচ্চু মিয়া। হাসপাতালে দায়িত্বরত আনসার সদস্য ফারুক ও দৈনিক মজুরিতে নিয়োগপ্রাপ্ত বাপ্পিসহ অনেকে অগ্নি নির্বাপন যন্ত্র নিয়ে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।  

ঘটনাস্থল থেকে প্রত্যক্ষদর্শি জানান, বৈদ্যুতিক তারে থাকা শুকনো বড় বড় লতাপাতায় যখন দাউদাউ করে আগুন উপরের দিকে উঠছিল, তখনই হাসপাতালে কর্মচারীরা দ্রুত লাফিয়ে দেয়ালের উপর উঠে হাসপাতালে অগ্নি নির্বাপন যন্ত্র দিয়ে সেই আগুন নিভিয়ে ফেলে।  

প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, হাসপাতালে কর্মচারীরা প্রশংসনীয় কাজ করেছে। আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই তারা নিভিয়ে ফেলে যন্ত্র দিয়ে।

হাসপাতালে দৈনিক মজুরিতে নিয়োগ বাপ্পি ও আনসার সদস্য ফারুক জানান, বার্ন ইউনিট থেকে ৪টি অগ্নি নির্বাপন সিলিন্ডার ব্যবহার করে আগুন নেভানো হয়েছে।  

হাসপাতালের ক্যাম্পের পুলিশের প্রধান বাচ্চু মিয়া বলেন, বৈদ্যুতিক তারে ঝুলে থাকার লতাপাতায় আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। যেভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়ছিল, যদি হাসপাতালের অগ্নি নির্বাপন যন্ত্র দিয়ে আগুন নেভানো না হতো তাহলে সমস্যা হতে পারতো।
তবে সবাই ধারণা করছে বৈদ্যুতিক তার থেকে এই আগুন ধরে থাকতে পারে। সেখানে বৈদ্যুতিক মিস্ত্রিরা পরে কাজ করেছে।

বাংলাদেশ সময়: ২২৪৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০২৩
এসএ
 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।