ঢাকা, মঙ্গলবার, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ২২ জুলাই ২০২৫, ২৬ মহররম ১৪৪৭

জাতীয়

চিকিৎসাসহ উচ্চ শিক্ষার জন্য অ্যাক্রেডিটেশন বিল সংসদে

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮:১৩, জুন ১৪, ২০২৩
চিকিৎসাসহ উচ্চ শিক্ষার জন্য অ্যাক্রেডিটেশন বিল সংসদে ফাইল ছবি

ঢাকা: বিদেশে চিকিৎসকসহ মেডিকেল টেকনিশিয়ানদের চাকরি ও উচ্চ শিক্ষার পথ সুগম করতে ‘বাংলাদেশ চিকিৎসা শিক্ষা অ্যাক্রেডিটেশন বিল, ২০২৩’ বিল জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করা হয়েছে।

বুধবার (১৪ জুন) সংসদের অধিবেশনে বিলটি উত্থাপন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক।

পরে বিলটি পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য ১৫ দিনের সময় দিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়েছে।

এদিকে প্রায় আড়াই বছর আগে ২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর এই আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশনের যৌথ টাস্কফোর্সের সুপারিশ অনুযায়ী ২০২৩ সালের মধ্যে সব দেশকে একটি অ্যাক্রেডিটেশনের মধ্যে আসার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর মধ্যে যদি না আসে, তাহলে সে দেশের কোনো ডাক্তার বা টেকনিক্যাল হেলথ পার্সন অন্য দেশে স্বীকৃত হবেন না বা তাদের শিক্ষার্থীরা অন্য দেশে গিয়ে শিক্ষাও নিতে পারবেন না।

সংসদে উপস্থাপিত এ বিলে বলা হয়েছে, এই আইনের অধীনে একটি অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল থাকবে। সেই কাউন্সিলই অ্যাক্রেডিটেশনের বিষয়গুলো দেখভাল করবে ও নীতিমালা প্রণয়ন করবে। এই কাউন্সিল হবে ১৯ সদস্যের। এর জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে অ্যাক্রেডিটেশনের মানদণ্ড নির্ধারণ করতে হবে।

বিলটির উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চিকিৎসা শিক্ষা অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল গঠন এবং এ সংক্রান্ত বিধি-বিধান করতে এই আইনটি অতি প্রয়োজনীয় ও যুক্তিযুক্ত।

বাংলাদেশ সময়: ১৮১২ ঘণ্টা, জুন ১৪, ২০২৩
এসকে/এসআইএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।