মাগুরা: মাগুরার রামনগর ঠাকুরবাড়ি এলাকায় নির্মাণাধীন রেললাইন শুধু মাগুরা জেলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। এই রেললাইনটি ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ রেললাইনের সঙ্গে যুক্ত করা হবে।
দীর্ঘদিন হয়েছে জমি অধিগ্রহণের টাকাও দেওয়া হয়েছে। এখনও জেলা প্রশাসক জমি দিতে পারছেন না, কিন্তু কেন এটা বুঝতে পারছি না। তাই জমি অধিগ্রহণে কী সমস্যা আছে বাস্তবে দেখার জন্য আসছি।
শনিবার (৮ মে) দুপুরে ফরিদপুরের কামারখালী হয়ে মাগুরা রামনগর ঠাকুরবাড়ি নির্মাণাধীন রেললাইন পরিদর্শনকালে একথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় জেলা প্রশাসক ও জনপ্রতিনিধিরা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। পরে জেলা প্রশাসক ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে নবনির্মিত রেল পথের কাজের অগ্রগতি ও ভূমি অধিগ্রহণের নানা জটিলতার কথা শোনেন।
এদিকে ফরিদপুরের কামারখালীতে রেলপথ নির্মাণের কাজ ৫০ ভাগ শেষ হয়েছে। মাগুরার অংশে জমি অধিগ্রহণের কারণে নানা কাজে ধীর গতি রয়েছে। এছাড়া প্রকল্প চালু হওয়ার পর থেকে মহামারি করোনা এবং জমি অধিগ্রহণের কারণে সময় নষ্ট হয়েছে।
মাগুরার অংশে রেললাইন নির্মাণে যেন গতি ফিরে আসে সে বিষয়ে জনপ্রতিনিধি ও জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। পাশাপাশি জমি অধিগ্রহণের নানা জটিলতার বিষয়ে সমাধান করার চেষ্টা করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৩ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০২৪
আরএ