সিলেট: জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ সিলেটে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে। জেলার ১৫টি সাধারণ ওয়ার্ডে ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও শেষ মুহুর্তে ৫টি ওয়ার্ডে সদস্য পদে নির্বাচন স্থগিত হয়ে যায়।
এ ১০টি ওয়ার্ডে নির্বাচিতদের মধ্যে ২ নম্বর ওয়ার্ডে মো. মতিউর রহমান ও গোল্মা কিবরিয়া হীরা ১৭টি করে সমান সংখ্যক ভোট পান। যে কারণে রিটার্নিং কর্মকর্তার উপস্থিতিতে লটারির মাধ্যমে মো. মতিউর রহমান সদস্য নির্বাচিত হন।
বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিলেটের জেলা প্রশাসক জয়নাল আবেদীন এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
ওয়ার্ডে সদস্য পদে নির্বাচিতরা হলেন- ৪ নম্বর ওয়ার্ডে হন মুহিবুল হক (তালা), ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মো. শাহপরান (তালা), ৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়নাল আবেদীন (অটোরিকশা), ৭ নম্বর ওয়ার্ডে লোকন মিয়া (হাতি), ১০ নম্বর ওয়ার্ডে স্যায়িদ আহমদ সুহেদ (ক্রিকেট ব্যাট), ১১ নম্বর ওয়ার্ডে মুজিবুর রহমান মুজিব (ঘুড়ি), ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে জেলা যুবলীগ নেতা শামীম আহমদ (বৈদ্যুতিক পাখা) ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে আলমাস উদ্দিন (ঘুড়ি)।
এদিকে ১২ নম্বর ওয়ার্ডে নজরুল হোসেন (ক্রিকেট ব্যাট) ও শামীম আহমদ তালুকদার (বেহালা) ২৪টি করে ভোট পান। পরে রিটার্নিং কর্মকর্তার উপস্থিতিতে লটারির মাধ্যমে নজরুল হোসেন নির্বাচিত হন এবং সদস্য পদে ১৫টি ওয়ার্ডে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও ৫টি ওয়ার্ডে (১, ৩, ৮,৯ ও ১৪) নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় ৩০ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিতে পারেননি। সিলেটে ১৫টি ওয়ার্ডে ১১০ জন প্রার্থী ছিলেন এরমধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত ১০টি ওয়ার্ডে ৮০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৮, ২০১৬
এনইউ/জিপি/পিসি