ওইদিন বিকেল ৩টায় বন্দর প্রশাসনিক ভবনের অডিটোরিয়াম এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
বন্দর উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী, ট্রান্সপোর্ট, আমদানি-রফতানিকারক ও বন্দর কর্মকর্তারাসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের নেতারা অংশ নেবেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বেনাপোল স্থলবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (ট্রাফিক) আমিনুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, মন্ত্রীর এই বৈঠক বন্দর দিয়ে বাণিজ্য সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বন্দরে চুরি, নিরাপত্তাকর্মী খুনসহ বারবার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলেও প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আশ্বাস দেওয়ার পরও স্থাপিত হয়নি সিসি ক্যামেরা।
ল্যাবরেটারি না থাকায় বন্দরে বাইরে থেকে আমদানি করা খাদ্যদ্রব্য ও কেমিক্যাল পরীক্ষা করাতে মাস পর্যন্ত লেগে যায়। এতে চালান বন্দরে আটকে থাকে। ফলে লোকসানে পড়েন ব্যবসায়ীরা।
বৈঠকে বন্দরের সার্বিক সমস্যাবলী নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
বেনাপোলের আমদানি-রফতানি সমিতির জ্যেষ্ঠ সহ সভাপতি আমিনুল হক জানান, বর্তমান সরকারের আমলে বেনাপোল বন্দরে আগের সব সরকারের চাইতে বেশি উন্নয়ন হয়েছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় তা অপ্রতুল।
‘অবকাঠামো উন্নয়ন হলে বর্তমানে এ বন্দর থেকে সরকার যে রাজস্ব পায় তা এর দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ’
যানজট নিরসনে বন্দরের বাইপাস সড়কটি চালুর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৯, ২০১৭
এমএ/