সোমবার (১ জানুয়ারি) সকাল থেকে প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে তারা কর্মবিরতি পালন শুরু করেন।
বেতন স্কেলসহ টেকনিক্যাল পদ মর্যাদা, মাঠ/ভ্রমণ ভাতা ও ঝুঁকিভাতা মূল বেতনের শতকরা ৩০ ভাগ, প্রতি ৬ হাজার জনগোষ্ঠীর জন্য একজন স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ দিতে হবে এবং শতকর ১০ ভাগ পোষ্য কোটা চালুর দাবিতে এ কর্মবিরতি পালন করছে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্টেন্ট অ্যাসোসিয়েশন।
স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতির ফলে ইপিআইসহ বন্ধ রয়েছে তৃণমূলের স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম।
বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্টেন্ট অ্যাসোসিয়েশন লালমনিরহাট জেলা শাখার সহ সভাপতি সোহেল মাসুদ জানান, জেলার ৫টি উপজেলায় ১৩৭ জন স্বাস্থ্য সহকারী অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি পালন করছেন। ফলে তৃণমূলের স্বাস্থ্যসেবা প্রায় বন্ধ হয়ে পড়েছে। তাদের দাবি না মানা পর্যন্ত এ কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্টেন্ট অ্যাসোসিয়েশন লালমনিরহাট জেলা শাখার সভাপতি বদরুল আলম বাংলানিউজকে জানান, টেকনিক্যাল কাজ করেও নন টেকনিক্যাল পদমর্যদায় বেতন ভাতা দেয়া হচ্ছে স্বাস্থ্য সহকারীদের। ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করেও ঝুঁকি ভাতা নেই। তাদের ন্যায্য এ দাবি মেনে নিয়ে তৃণমূলে স্বাস্থ্য সেবা প্রদানে সরকারের ঊর্ধ্ব মহলের প্রতি আহবান জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৩ ঘণ্টা, ০১ জানুয়ারি, ২০১৮
আরএ