সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের ১ এপ্রিল প্রকল্পের কাজ শুরু হওয়া ফ্লাইওভারটির দৈর্ঘ্য ৬৬০ মিটার এবং প্রস্থ ২৪ দশমিক ৬২ মিটার। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন বিভাগ ও মেসার্স আবদুল মোনেম লিমিটেড।
সম্প্রতি সড়ক, পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ফ্লাইওভার পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি জানান, মহিপাল ফ্লাইওভার ছয় লেনের হলেও এর নিচে দুই পাশ দিয়ে আরও চারটি সার্ভিস লেন থাকবে।
জানা যায়, ফ্লাইওভারের সার্ভিস লেনের দৈর্ঘ্য ১৩৭০ মিটার এবং প্রস্থ ৭ দশমিক ৫ মিটার। সংযোগ সড়কের দৈর্ঘ্য ১১৬০ মিটার এবং ফুটপাথের দৈর্ঘ্য ২২১০ মিটার। ফ্লাইওভারটিতে রয়েছে ১১টি স্প্যান এবং ১৩২টি পিসি গার্ডার। এ প্রকল্পে মোট ব্যয় হয়েছে, ১৮১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
স্থানীয়রা জানায়, ফ্লাইওভারটি চালু হলে মহিপালে গাড়ির চাপ আগের থেকে অনেক কমে যাবে। ঢাকা-চট্টগ্রামের গাড়িগুলো ফ্লাইওভার ব্যবহার করে দ্রুত গন্তব্যে চলে যেতে পারবে। অপরদিকে আঞ্চলিক সড়কে গাড়ির চাপ কমে যাবে।
সাধারণ মানুষদের প্রত্যাশা, মহিপাল ফ্লাইওভার চালু হলে নিত্যদিনের যানজট দূর হবে এবং ভোগান্তি থেকে রেহায় পাবে হাজারো মানুষ।
বাংলাদেশ সময়: ২২৫০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩, ২০১৮
এসএইচডি/এনএইচটি