মঙ্গলবার (৩০ অক্টোবর) গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেন এই কূটনীতিক।
পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
সাক্ষাতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা অব্যহত রাখবে।
প্রধানমন্ত্রী ও মার্কিন রাষ্ট্রদূত উভয়েই দু’দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের তরুণ জনগোষ্ঠীর প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশের তরুণ জনগোষ্ঠী অসাধারণ। তারাই বাংলাদেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
দেশের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কঠোর পরিশ্রমের প্রশংসা করেন বার্নিকাট।
শিক্ষা সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, একটি দেশের উন্নয়নে বড় ফ্যাক্টর।
বাংলাদেশে উৎপাদিত আম, লিচুর প্রশংসা করেন তিনি।
বিভিন্ন সেক্টরে সরকারের সফলতা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার মূল উদ্দেশ্য দেশকে উন্নত করা, দেশের মানুষের কল্যাণ করা।
বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসার পর দেশের প্রতিটি এলাকা ঘুরে দেখার কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের প্রতিটি অঞ্চলে ঘুরেছি। মানুষের অবস্থা দেখেছি।
সেসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা করে কাজ করছেন বলেই দেশ আজ উন্নতির পথে এই অবস্থানে এসেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
কৃষিতে গবেষণা বাড়ানোয় এখন সারা বছরই বিভিন্ন শাক-সবজি পাওয়া যায় বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
সাক্ষাতকালে অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩০, ২০১৮
এমইউএম/এএ