এ জেলায় দিনের বেলা কখনো গরম, আবার কখনো রোদের মিষ্টি তাপমাত্রার পর সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত থাকছে শীতল আবহাওয়া। জানা যায়, গত বারের চেয়ে এ জেলায় তাপমাত্রা অনেক নিচে নেমে আসবে।
জেলা সদরসহ উত্তরের সীমান্ত উপজেলা তেঁতুলিয়া ঘুরে দেখা যায়, পাহাড়ি হিমেল হাওয়ার কারণে দিনের শেষে সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত গরম কাপড় ব্যবহার করছে স্থানীয়রা। ফুটপাতেও গরম কাপড়ের বেচা-কেনা শুরু হয়েছে। শীতের কারণে রাতে কাঁথা-কম্বল ছাড়া ঘুমানো কষ্ট কর হয়ে পড়েছে বলে জানায় তেঁতুলিয়াবাসী।
আজিজার রহমান নামে এক রিকশাচালক বাংলানিউজকে বলেন, শীতের কারণে সকাল এবং সন্ধ্যার পর রিকশা চালাতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। দিন দিন শীতের সঙ্গে কুয়াশার পরিমাণও বাড়ছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক ফজলে রহমান বাংলানিউজকে বলেন, রোববার (৪ নভেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন বিকেল ৩টা পর্যন্ত সর্বচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৩০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী জানুয়ারিতে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে আসবে।
এদিকে উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার ডা. মো. জহুরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, শীতে বেশিরভাগ শিশু ও বয়স্করা সর্দি, জ্বরসহ বিভিন্ন শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়। তাই সুস্থ থাকার জন্য সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১০ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৪, ২০১৮
জিপি