বুধবার (১৪ নভেম্বর) দিবসটি উপলক্ষে ভুরুঙ্গামারী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে প্রেসক্লাব চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য একটি শোভাযাত্রা বের হয় করা হয়। পরে সেটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ভুরুঙ্গামারী স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে সর্বস্তরের মানুষ।
পরে প্রেসক্লাব চত্বরের মুক্তমঞ্চে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শংকর কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণমূলক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জিলুফা সুলতানা, এএসপি শওকত আলী, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম টুকু, প্রেসক্লাব সভাপতি আনোয়ারুল হক, শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক সরকার রাকীব আহমেদ জুয়েল প্রমুখ।
আলোচনা শেষে মুক্তিযুদ্ধসহ সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য আট ব্যক্তিকে ভুরুঙ্গামারী পাক হানাদার মুক্তদিবস পদক দেওয়া হয়।
এই দিনে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্র বাহিনী ৪টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে তিন দিক থেকে তীব্র আক্রমণ চালায়। তুমুল যুদ্ধ শেষে পাকবাহিনীরা রায়গঞ্জের দিকে পিছু হটলে মুক্তি ও মিত্র বাহিনী মিলে ভুরুঙ্গামারী দখলে নেয় এবং বর্তমান উপজেলা পরিষদের সামনে (তৎকালিন সিও অফিস) জাতীয় পতাকা উত্তেলন করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৪, ২০১৮
এফইএস/এএটি