এসব বিলের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বিল-২০১৮। রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে বিলটি আইনে পরিণত হলো।
সদ্য পাস হওয়া মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ইয়াবা (অ্যামফিটামিন), কোকেন, হেরোইন পরিবহন, কেনাবেচা, ব্যবসা, সংরক্ষণ, উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, হস্তান্তর, সরবরাহ ইত্যাদি অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবনের বিধান রাখা হয়েছে।
অবশ্য বহনের পরিমাণ অনুযায়ী সাজা কমবেশি হতে পারে। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ আইনের অধীন অপরাধ সংঘটনে অর্থ বিনিয়োগ, সরবরাহ, মদদ ও পৃষ্ঠপোষকতা দিলেও একই ধরনের শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে অর্থলগ্নি, পৃষ্ঠপোষকতা, মদদদাতা সবাই শাস্তির আওতায় আনা যাবে। এতদিন মাদকের মাস্টারমাইন বা গডফাদাররা বিচারের বাইরে থেকে যেত। বর্তমান আইনে সেই সুযোগ বন্ধ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষরিত অন্য বিল
বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বিল-২০১৮, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা বিল-২০১৮, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড বিল-২০১৮, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন বিল-২০১৮, মৎস্য সঙ্গনিরোধ বিল-২০১৮, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট বিল-২০১৮, কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস বিল-২০১৮ এবং বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল বিল-২০১৮।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৮
এসএম/আরআর