নিয়োগকৃত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের মধ্যে কক্সবাজার-১ আসনের চকরিয়া উপজেলায় থাকছেন চকরিয়া উপজেলা আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব কুমার দেব ও পেকুয়া উপজেলায় থাকছেন খাগড়াছড়ির সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহম্মদ হাসান।
কক্সবাজার-২ আসনের মহেশখালী উপজেলায় দায়িত্ব পালন করবেন মহেশখালী উপজেলা আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুশান্ত প্রসাদ চাকমা ও কুতুবদিয়া উপজেলায় কুতুবদিয়া উপজেলা আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রেজাউল হক।
কক্সবাজার-৩ আসনের কক্সবাজার সদর উপজেলায় থাকছেন কক্সবাজার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম জেরিন সুলতানা আর রামু উপজেলায় থাকছেন একই আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট দেলোয়ার হোসেন।
আর কক্সবাজার-৪ আসনের উখিয়া উপজেলায় থাকছেন কক্সবাজার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. হেলাল উদ্দিন ও টেকনাফ উপজেলায় থাকছেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজীব কুমার বিশ্বাস।
প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপ-সচিব (আইন) মো. শরীফ হোসেন হায়দার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে কক্সবাজারের চারটি আসনের জন্য উল্লিখিত আটজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটসহ সারাদেশে ৬৪০ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হয়।
নিয়োগপ্রাপ্ত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত টানা চারদিন যেকোনো নির্বাচনী অভিযোগ আমলে নেওয়া, সংক্ষিপ্ত বিচার ও প্রতিবেদন তৈরি ও তৈরিকৃত প্রতিবেদন নির্বাচন কমিশনে দাখিলসহ নির্বাচনী বিচারিক কার্যক্রমের দায়িত্বে থাকবেন এসব বিচারকরা।
এসব বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নির্ধারিত সময়ে বর্তমান স্ব স্ব কর্মস্থল থেকে অবমুক্ত হয়ে নির্বাচনী দায়িত্বে যোগ দেওয়ার জন্য প্রজ্ঞাপনে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০২০৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৮
আরবি/