মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার কোদালিয়া গ্রামের জাহিদ মোল্লার বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিনুল আলম সানা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মাদ সাইদ মোমেন মজুমদারসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
বাংলানিউজকে ক্ষতিগ্রস্ত জাহিদ মোল্লা জানান, মঙ্গলবার রাতে রাইস কুকারে ভাত তুলে দিলে কিছুক্ষণের মধ্যে কুকারটি বিস্ফোরণ হয়। এতে ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নেভানো হয়। এর আগেই তিনটি ঘর পুড়ে যায়। এতে ঘরের সব মালামাল পুড়ে প্রায় পাঁচ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ইউএনও মোহাম্মাদ সাইদ মোমেন মজুমদার বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। অগ্নিকাণ্ডে জাহিদ ও তার বাবা লুৎফর মোল্লার তিনটি ঘর পুড়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতার চেষ্টা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৮
এসআরএস