তার বাবা হাবিবুর রহমান ছিলেন হাবিলদার। মা মালেকা বেগম বীরমাতা।
এদিকে বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল মহাবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দোয়া ও আলোচনা সভার আয়োজন করে।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সেলিম আহমেদ লিটনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন গভর্নিং বডির সভাপতি ও আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বশির আহম্মেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রভাষক মো. লিটন। এসময় আলোচনায় অংশ নেন প্রভাষক সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম, আলর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সম্পাদক নুরুল ইসলাম সেন্টুসহ অনেকে।
মোস্তফা কামালের স্ত্রী পিয়ারা বেগম ২০০৬ সালে ও একমাত্র ছেলে মোশারেফ হোসেন বাচ্চু ১৯৯৫ সালে মারা গেছেন। পুত্রবধূ পারভিন আক্তার মুক্তি বেঁচে থাকলেও নাতনি অনামিকা ২০০৪ সালে আগুনে পুড়ে মারা গেছেন।
১৯৮২ সালে মেঘনা নদীর ভাঙনে দৌলতখানের বাড়িটি বিলীন হয়ে গেলে ভোলা সদরের মৌটুপী গ্রামে চলে আসেন তার পরিবারের সদস্যরা।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৫৫ পদাতিক ডিভিশন সেখানে ৯২ শতাংশ জমিতে ‘শহীদ স্মরণিকা’ নামে একতলা পাকা ভবনটি নির্মাণ করে বীরশ্রেষ্ঠের পরিবারটিকে পুনর্বাসন করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০১৮
এসআই