সোমবার (৭ জানুয়ারি) সকালে আশুলিয়ার জামগড়া স্থানীয় নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্রে হাসপাতাল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ধর্ষণের ঘটনায় অপমান ও ক্ষোভে সে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে।
আটক আবদুর রহিম পাবনা জেলার সাঁথিয়া থানার পিপুলিয়া গ্রামের আবদুর সাত্তারের ছেলে।
এর আগে রোববার (৬ জানুয়ারি) দুপুরে আশুলিয়া থানায় ধর্ষণের ঘটনায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে নির্যাতিত ওই কিশোরী।
নিহত কিশোরীর লিখিত অভিযোগে জানা যায়, আশুলিয়ার জামগড়ার পোশাক কারখানা থেকে সন্ধ্যায় ছুটি শেষে বের হয়ে যাওয়া পথে শিপন, রিপন ও রহিমসহ চারজন তার গতিরোধ করে। পরে তাদের সহায়তায় রিপন তাকে ধর্ষণ করে।
এদিকে নিহত কিশোরীর স্বজনরা জানায়, শনিবার সন্ধ্যায় আশুলিয়ার গোরাট এলাকার পোশাক কারখানা থেকে ছুটি শেষে কথিত প্রেমিক রহিম তাকে কৌশলে নির্জন স্থানে নিয়ে যায়। পরে আরও দুইজন মিলে কিশোরীকে ধর্ষণ করে। পরে রাতে তাদের মেয়েকে বাসার সামনে ফেলে দিয়ে যায়।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ বাংলানিউজকে বলেন, ধর্ষণের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে। তবে ধর্ষণের ঘটনা ও মৃত্যুর কারণ এখনো নিশ্চিত নয়। আরও তদন্ত ও ময়নাতদন্ত শেষে এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০১৯
আরএ