স্থানীয় ছাড়াও বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা অন্তত ২৪টি ঘোড়া প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। ঘোড়দৌড় উপভোগ করতে ভিড় করেন শিশু-কিশোর ও নারী-পুরুষসহ বিপুল সংখ্যক দর্শক।
স্থানীয়দের পাশাপাশি রংপুর ও দিনাজপুর জেলাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আসে প্রতিযোগিরা। বেশ কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে চলে ঘোড়দৌড়।
গ্রাম বাংলায় দিনদিন আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়ায় হারিয়ে যেতে বসেছে এসব গ্রামীণ খেলাধুলা। তবে এখনো এই খেলাটিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি আবুল কালাম আজাদ। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও নিজ উদ্যোগেই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন তিনি। ব্যতিক্রম প্রতিযোগিতা আয়োজনে অনেকটা কাঠখড় পোড়াতে হলেও ঐহিত্য ধরে রাখতে জনপ্রিয় এ আয়োজন অব্যাহত রাখতে চান তিনি।
তিনটি গ্রুপভিত্তিক এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন ছয়জন। পরে সন্ধ্যার দিকে বিজয়ীসহ অংশ নেয়া প্রতিযোগিদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন আমন্ত্রিত অতিথিরা।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১১, ২০১৮
আরএ