স্থানীয়রা জানায়, শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে স্কুল কর্তৃপক্ষ উপজেলা প্রশাসনের কাছে কাপ্তাই হ্রদের ওপর কালভার্ট নির্মাণের জন্য আবেদন করেন। উপজেলা প্রশাসন ৩৯ ফুট দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট কালভার্টের প্রকল্পের অনুমোদন দেয়।
এ বিষয়ে বিলাইছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, শিক্ষার্থী এবং দুই পাড়ের মানুষের যাতায়াতের জন্য কালভার্টটি নির্মাণের দাবি ছিলো দীর্ঘদিনের। দাবি অনুযায়ী কালভার্ট নির্মাণ করেছে প্রশাসন কিন্তু কালভার্টটি বছরের বেশির ভাগ সময় হ্রদের পানির নিচে থাকে। ফলে আরো ভোগান্তি বেড়েছে এলাকাবাসীর।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সুজন কান্তি দাশ বাংলানিউজকে বলেন, কালভার্টটির নকশা প্রণয়ন করেন সাবেক প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম। কাজ শুরুর আগে মনিরুল বদলি হন। এরপর কালভার্টটি নির্মাণের দায়িত্বে ছিলেন কমল বরণ সাহা। কাজটি তার আমলে শেষ হয়। সম্প্রতি আমি বদলি হয়ে এসেছি। তাই এ ব্যাপারে আমার তেমন কিছু জানা নেই।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৪১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২২, ২০১৯
এমএফআই/এনটি