মঙ্গলবার (২৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত কমল হোসেন গাংনী উপজেলার বামন্দী নিশিপুর গ্রামের মৃত শামসুল হকের ছেলে।
এদের মধ্যে তুহিন হোসেনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও পলাশ হোসেনকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীরা বাংলানিউজকে জানান, সন্ধ্যায় তুহিন ও নাইম মোটরসাইকেল নিয়ে পশ্চিম মালশদহ থেকে চেংগাড়ার দিকে যাচ্ছিলেন। অন্যদিকে বামন্দী থেকে গাংনীর উদ্দেশে যাচ্ছিলেন পলাশ ও কমল হোসেন। গাংনী পৌরসভার সীমান্তবর্তী স্থান ফতাইপুরে পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দু’টি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি ধাক্কা লাগে। এতে তারা মারাত্বক আহত হন।
স্থানীয়রা আহতাবস্থায় তাদের উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় কমল মারা যান। উন্নত চিকিৎসার জন্য পলাশ ও তুহিনকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হরেন্দ্রনাথ সরকার বাংলানিউজকে জানান, সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্ত দু’টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করে থানায় নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১৯
আরআর