এছাড়া শোকপ্রস্তাব আনা হয় সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার আবদুল বাতেন, নুরুল আলম চৌধুরী, বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য তরিকুল ইসলাম, ডা. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাওলানা নুরুল ইসলাম, আশরাফুন নেছা মোশারফ, বোরহান উদ্দিন খান, কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা গীতিকার ও চিত্রনাট্যকার আমজাদ হোসেন, সঙ্গিতশিল্পী সুরকার ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলসহ প্রয়াত গুণী ব্যক্তিত্ব এবং দেশ-বিদেশে নিহত ব্যক্তিদের নামে।
সৈয়দ আশরাফের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, সৈয়দ আশরাফ ছিলেন সৎ মেধাবী নির্লোভ মানুষ।
আলোচনায় অংশ নিয়ে শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, সৈয়দ আশরাফের মতো আদর্শবান ব্যক্তি, এমন দেশপ্রেমিক আজকের দিনে আমাদের খুব দরকার ছিল। তিনি সাদা মনের মানুষ ছিলেন। তিনি অমায়িক মানুষ ছিলেন। একজন মন্ত্রী হয়েও তিনি ছিলেন নির্মোহ মানুষ। তার পরিবারের একমাত্র তার মেয়েই রয়েছে। বহু কষ্টের পর সৈয়দ আশরাফ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তিনি ভোগের রাজনীতি করেননি, ত্যাগের রাজনীতি করেছেন।
আলোচনায় আরও অংশ নেন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ।
আলোচনা শেষে তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে সংসদ অধিবেশন কক্ষে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন সংসদ সদস্যরা। এরপর তার আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করেন সংসদ সদস্য বিএইচ হারুন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১৯
এসকে/এসএম/এএ