বৃহস্পতিবার (৩১ জানুয়ারি) বেলা ১২টায় শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের সম্মানে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন। এরপর পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন স্পিকার।
পরে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একাদশ জাতীয় সংসদ গঠিত হয়েছে। সেই অভিযাত্রাকে সামনে এগিয়ে নিতে সরকার দলীয় এবং বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদের কার্যকর ভূমিকার মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্নয়নের ধারায় আরো এগিয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে জনগণকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা উপহার দেবো।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিজয়ী যারা এখনও শপথ নেননি তাদের শপথ নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। আমি সংসদের স্পিকার হিসেবে এমনভাবে সংসদ পরিচলনা করতে চাই যাতে সরকারি দলসহ সবাই সুযোগ পান। কেন না গঠনমূলক সমালোচনা, আলোচনা ও অর্থবহ বির্তকের মধ্য দিয়েই গণতন্ত্র সুসংহত হয়। কাজেই একাদশ জাতীয় সংসদ একটি কার্যকর সংসদ হবে এই প্রত্যয় নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি এবং গণতন্ত্রের যে অব্যাহত অগ্রযাত্রা সেটি যেন আরও সুসংহত হয় সেই লক্ষ্য নিয়েই সংসদ পরিচালনা করবো বলে আশা রাখি।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৯
এসআই